পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী (সা.) ২০২৩ উপলক্ষ্যে ছুটি প্রসঙ্গে।

পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী (সা.) ২০২৩ উপলক্ষ্যে  ২৮/০৯/২০২৩

অত্র কলেজ ছুটি থাকবে।

অধ্যক্ষ

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮ তম জাতীয় শোক দিবস উদযাপন।

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮ তম শাহাদাত বার্ষিকীতে রচনা প্রতিযোগিতা , র‍্যালি , আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠান আয়োজনে আমনুরা হযরত বুলন্দ শাহ মহাবিদ্যালয়। উক্ত অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন অত্র মহাবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ জনাব মোহাম্মদ সারওয়ার আলম । সকল শিক্ষক কর্মচারী ও ছাত্রছাত্রীর উপস্থিতিতে আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন অধ্যক্ষ সহ সমাজকর্ম বিভাগের জেষ্ঠ প্রভাষক মোঃ কামরুজ্জামান, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের জ্যেষ্ঠ প্রভাষক মোঃ পিয়ারুল ইসলাম , আইসিটি বিভাগের প্রভাষক মোঃ মজিবুর রহমান। অনুষ্ঠানটির সঞ্চালনা করেন জ্যেষ্ঠ প্রভাষক মোঃ জহুরুল হক।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ‘জুলিও কুরি’ শান্তি পদক প্রাপ্তির ৫০ বছর পূর্তি উদযাপন।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ‘জুলিও কুরি’ শান্তি পদক প্রাপ্তির ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আমনুরা হযরত বুলন্দ শাহ মহাবিদ্যালয় আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন

অত্র মহাবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ জনাব মোহাম্মদ সারওয়ার আলম।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ১৯৭৩ সালের ২৩ মে বিশ্ব শান্তি পরিষদ কর্তৃক ‘জুলিও কুরি’ শান্তি পদকে ভূষিত করা হয়। বিশ্ববিখ্যাত বিজ্ঞানী ম্যারি কুরি ও পিয়েরে কুরি দম্পতি বিশ্ব শান্তির সংগ্রামে যে অবদান রেখেছেন, তা স্মরণীয় করে রাখতে বিশ্ব শান্তি পরিষদ ১৯৫০ সাল থেকে ফ্যাসিবাদবিরোধী, সাম্রাজ্যবাদবিরোধী সংগ্রামে, মানবতার কল্যাণে, শান্তির সপক্ষে বিশেষ অবদানের জন্য বরণীয় ব্যক্তি ও সংগঠনকে ‘জুলিও কুরি’ শান্তি পদকে ভূষিত করে আসছে।
নিপীড়িত, নিষ্পেষিত, শোষিত, বঞ্চিত বাংলার মানুষের অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু ডাক দিয়েছেন স্বাধীনতা সংগ্রামের। তাঁর ডাকে সাড়া দিয়ে বাংলার মানুষ নয় মাস যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করে। স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পর জাতির স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ফ্যাসিবাদ ও সাম্রাজ্যবাদ পরিহার করে বন্ধুত্বের ভিত্তিতে দেশ পরিচালনা করে বিশ্বের সুনাম অর্জন করেন। আর বিশ্ব মানবতায় অবদান রাখার কারণে বিশ্ব শান্তি পরিষদ বঙ্গবন্ধুকে ‘জুলিও কুরি’ পদকে ভূষিত করে। বিশ্বশান্তি পরিষদের এ পদক ছিল জাতির পিতার কর্মের স্বীকৃতি এবং বাংলাদেশের জন্য প্রথম আন্তর্জাতিক সম্মান।

বাংলা নববর্ষ ১৪৩০ উদযাপন প্রসঙ্গে।

অত্র মহাবিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক কর্মচারী ও ছাত্র-ছাত্রীদের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, বাংলা নববর্ষ ১৪৩০ আগামী ১৪ এপ্রিল ২০২৩ রোজ শুক্রবার উদযাপিত হবে। সকলকে ১৪ই এপ্রিল শুক্রবার সকাল ৯ টা ৩০ মিনিটের মধ্যে কলেজে উপস্থিত হওয়ার জন্য বলা হলো।

নির্দেশক্রমে

অধ্যক্ষ

মোহাম্মদ সারওয়ার আলম

আমনুরা হযরত বুলন্দশাহ মহাবিদ্যালয়।

জাতীয় শোক দিবস উদযাপন -২০২২

আজ ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস। স্বাধীনতার স্থপতি, মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭তম শাহাদত বার্ষিকী।

জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে বাঙালি জাতি গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে দিবসটি পালন করছে।এর অংশ হিসেবে আমনুরা হযরত বুলন্দ শাহ্ মহাবিদ্যালয় পালন করে।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ভোর রাতে সেনাবাহিনীর কিছুসংখ্যক বিপদগামী সদস্য ধানমন্ডির বাসভবনে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে। ঘাতকরা শুধু বঙ্গবন্ধুকেই হত্যা করেনি, তাদের হাতে একে একে প্রাণ হারিয়েছেন বঙ্গবন্ধুর সহধর্মিনী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব , বঙ্গবন্ধুর সন্তান শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শিশু শেখ রাসেলসহ ১৬ জন সদস্য ও ঘনিষ্ঠজন। ঐ সময় বঙ্গবন্ধুর দু’কন্যা শেখ হাসিনা (জননেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার) ও শেখ রেহানা বিদেশে থাকায় প্রাণে রক্ষা পান। ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মোঃ মনিরুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে  সকল ছাত্র-ছাত্রী এবং শিক্ষক কর্মচারীর উপস্থিতিতে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের মাধ্যমে অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়।

বাংলা বর্ষবরণ উপলক্ষে আনন্দ শোভাযাত্রা

 

বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে আমনুরা হযরত বুলন্দ শাহ মহাবিদ্যালয় আনন্দ শোভাযাত্রার আয়োজন করেন। রমজান উপলক্ষে বর্ষবরণ অনুষ্ঠানকে সংক্ষিপ্ত আকারে পালন করা হয়। আনন্দ শোভাযাত্রা অনুষ্ঠানটি ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ জনাব মোঃ মনিরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। এতে অত্র মহাবিদ্যালয় সকল শিক্ষক কর্মচারী সহ ছাত্রছাত্রীরা অংশগ্রহণ করেন।

 

 

বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী 

বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী
বাংলাদেশের সুবর্ণজয়ন্তী.png

বাংলাদেশের সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন ও বাস্তবায়ন সম্পর্কিত জাতীয় কমিটি দ্বারা প্রকাশিত লোগো
আনুষ্ঠানিক নাম বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী
পালনকারী  বাংলাদেশ
ধরন জাতীয়
তাৎপর্য বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও বিজয় অর্জনের ৫০ বছর পূর্তি
শুরু ২৬ মার্চ ২০২১
সমাপ্তি ৩১ মার্চ ২০২২[১]

বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী

বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী হলো ১৯৭১ সালে ২৬ মার্চ থেকে ১৬ ডিসেম্বর নয়মাস সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে পাকিস্তানের কাছ থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের ৫০ বছরপূর্তি পালনের জন্য বাংলাদেশ সরকার কর্তৃৃক ঘোষিত একটি বার্ষিক পরিকল্পনা। সরকার ২৬ মার্চ ২০২১ থেকে ১৬ ডিসেম্বর ২০২১ পর্যন্ত স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালনের ঘোষণা দেয়। পরে তা ৩১ মার্চ ২০২২ পর্যন্ত বাড়ানো হয়।

আভিধানিক ভাষায়, “সুবর্ণজয়ন্তী” শব্দটি মূলত কোনো ঘটনার ৫০ বছরপূর্তিকে নির্দেশ করে।

 

১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ রাতে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ঢাকাসহ সমগ্র বাংলাদেশে গণহত্যা চালায়। এই গণহত্যায় শুধুমাত্র ঢাকাতেই ৬ থেকে ৭ হাজার সাধারণ মানুষ সেই রাতে প্রাণ হারায়। বাংলাদেশে এই দিনটি জাতীয় গণহত্যা দিবস নামে পরিচিত।[৭] সেই দিন রাত ১২ টার পর (২৬শে মার্চ প্রথম প্রহরে) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন এবং মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়। ২৬শে মার্চ প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করায় ১৯৭২ সাল থেকেই বাংলাদেশ ২৬শে মার্চ কে “স্বাধীনতা দিবস” হিসাবে পালন করে আসছে। অবশেষে ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর পাকিস্তানি সেনাবাহিনী আত্মসমর্পণ করে এবং বাংলাদেশ বিজয় অর্জন করে। এই দিনটি ১৯৭২ সাল থেকে বাংলাদেশ বিজয় দিবস হিসাবে পালন করছে। ২০২১ সালে স্বাধীনতার ঘোষণা ও যুদ্ধে বিজয় অর্জনের ৫০ বছর পূর্ণ হয়। তাই স্বাধীনতার ৫০তম বার্ষিকীকে স্মরণীয় করে রাখতে ২০২১ সালকে “সুবর্ণজয়ন্তী” হিসাবে পালন করা হয়।

২০০৮ সালের সংসদীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগ তাদের নির্বাচনী ইস্তেহারের মধ্যে ২০২১ সালে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীকে সামনে রেখে “রূপকল্প ২০২১” ঘোষণা করে, যেখানে ২০২১ সালের মধ্যেই বাংলাদেশকে একটি উন্নয়নশীল, ডিজিটাল ও আধুনিক রাষ্ট্রে পরিণত করার প্রত্যয় দেয়া হয়।