জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮ তম জাতীয় শোক দিবস উদযাপন।

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮ তম শাহাদাত বার্ষিকীতে রচনা প্রতিযোগিতা , র‍্যালি , আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠান আয়োজনে আমনুরা হযরত বুলন্দ শাহ মহাবিদ্যালয়। উক্ত অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন অত্র মহাবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ জনাব মোহাম্মদ সারওয়ার আলম । সকল শিক্ষক কর্মচারী ও ছাত্রছাত্রীর উপস্থিতিতে আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন অধ্যক্ষ সহ সমাজকর্ম বিভাগের জেষ্ঠ প্রভাষক মোঃ কামরুজ্জামান, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের জ্যেষ্ঠ প্রভাষক মোঃ পিয়ারুল ইসলাম , আইসিটি বিভাগের প্রভাষক মোঃ মজিবুর রহমান। অনুষ্ঠানটির সঞ্চালনা করেন জ্যেষ্ঠ প্রভাষক মোঃ জহুরুল হক।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ‘জুলিও কুরি’ শান্তি পদক প্রাপ্তির ৫০ বছর পূর্তি উদযাপন।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ‘জুলিও কুরি’ শান্তি পদক প্রাপ্তির ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আমনুরা হযরত বুলন্দ শাহ মহাবিদ্যালয় আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন

অত্র মহাবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ জনাব মোহাম্মদ সারওয়ার আলম।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ১৯৭৩ সালের ২৩ মে বিশ্ব শান্তি পরিষদ কর্তৃক ‘জুলিও কুরি’ শান্তি পদকে ভূষিত করা হয়। বিশ্ববিখ্যাত বিজ্ঞানী ম্যারি কুরি ও পিয়েরে কুরি দম্পতি বিশ্ব শান্তির সংগ্রামে যে অবদান রেখেছেন, তা স্মরণীয় করে রাখতে বিশ্ব শান্তি পরিষদ ১৯৫০ সাল থেকে ফ্যাসিবাদবিরোধী, সাম্রাজ্যবাদবিরোধী সংগ্রামে, মানবতার কল্যাণে, শান্তির সপক্ষে বিশেষ অবদানের জন্য বরণীয় ব্যক্তি ও সংগঠনকে ‘জুলিও কুরি’ শান্তি পদকে ভূষিত করে আসছে।
নিপীড়িত, নিষ্পেষিত, শোষিত, বঞ্চিত বাংলার মানুষের অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু ডাক দিয়েছেন স্বাধীনতা সংগ্রামের। তাঁর ডাকে সাড়া দিয়ে বাংলার মানুষ নয় মাস যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করে। স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পর জাতির স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ফ্যাসিবাদ ও সাম্রাজ্যবাদ পরিহার করে বন্ধুত্বের ভিত্তিতে দেশ পরিচালনা করে বিশ্বের সুনাম অর্জন করেন। আর বিশ্ব মানবতায় অবদান রাখার কারণে বিশ্ব শান্তি পরিষদ বঙ্গবন্ধুকে ‘জুলিও কুরি’ পদকে ভূষিত করে। বিশ্বশান্তি পরিষদের এ পদক ছিল জাতির পিতার কর্মের স্বীকৃতি এবং বাংলাদেশের জন্য প্রথম আন্তর্জাতিক সম্মান।

বাংলা নববর্ষ ১৪৩০ উদযাপন প্রসঙ্গে।

অত্র মহাবিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক কর্মচারী ও ছাত্র-ছাত্রীদের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, বাংলা নববর্ষ ১৪৩০ আগামী ১৪ এপ্রিল ২০২৩ রোজ শুক্রবার উদযাপিত হবে। সকলকে ১৪ই এপ্রিল শুক্রবার সকাল ৯ টা ৩০ মিনিটের মধ্যে কলেজে উপস্থিত হওয়ার জন্য বলা হলো।

নির্দেশক্রমে

অধ্যক্ষ

মোহাম্মদ সারওয়ার আলম

আমনুরা হযরত বুলন্দশাহ মহাবিদ্যালয়।

মহান বিজয় দিবস উদযাপন আমনুরা হযরত বুলন্দ শাহ মহাবিদ্যালয়

 

আজ ১৬ই ডিসেম্বর ২০২২ বাংলাদেশের ৫২তম মহান বিজয় দিবস। পাকিস্তানি শাসকের দূ শাসন ও স্বৈরাচারী আগ্রাসন থেকে বাংলার মানুষকে মুক্তির লক্ষ্যে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর আহবানে ১৯৭১ সালে দীর্ঘ ৯ মাস রক্ত ক্ষয়ী সংঘর্ষের পর বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও বিজয় অর্জিত হয় । মুক্তিযুদ্ধে সকল শহীদের স্মরণে এবং বাংলাদেশের নতুন প্রজন্মের কাছে বিজয়ের বাণী পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে প্রতি বছরই এই দিনটি বিজয় দিবস হিসেবে পালন করা হয়।

এরই অংশ হিসাবে আমনুরা হযরত বুলন্দ শাহ মহাবিদ্যালয়ে জনাব মোহাম্মদ সারওয়ার আলম অধ্যক্ষ এর সভাপতিত্বে সকল শিক্ষক কর্মচারী ও ছাত্র-ছাত্রী নিয়ে শ্রদ্ধার সহিত দিবস টি পালন করছেন। জাতীয় পতাকা উত্তোলন আলোচনা সভা ও সকল শহীদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়ার মাধ্যমে অনুষ্ঠানটি সমাপ্ত করেন।

 

 

জাতীয় শোক দিবস উদযাপন -২০২২

আজ ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস। স্বাধীনতার স্থপতি, মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭তম শাহাদত বার্ষিকী।

জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে বাঙালি জাতি গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে দিবসটি পালন করছে।এর অংশ হিসেবে আমনুরা হযরত বুলন্দ শাহ্ মহাবিদ্যালয় পালন করে।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ভোর রাতে সেনাবাহিনীর কিছুসংখ্যক বিপদগামী সদস্য ধানমন্ডির বাসভবনে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে। ঘাতকরা শুধু বঙ্গবন্ধুকেই হত্যা করেনি, তাদের হাতে একে একে প্রাণ হারিয়েছেন বঙ্গবন্ধুর সহধর্মিনী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব , বঙ্গবন্ধুর সন্তান শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শিশু শেখ রাসেলসহ ১৬ জন সদস্য ও ঘনিষ্ঠজন। ঐ সময় বঙ্গবন্ধুর দু’কন্যা শেখ হাসিনা (জননেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার) ও শেখ রেহানা বিদেশে থাকায় প্রাণে রক্ষা পান। ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মোঃ মনিরুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে  সকল ছাত্র-ছাত্রী এবং শিক্ষক কর্মচারীর উপস্থিতিতে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের মাধ্যমে অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়।

বাংলা বর্ষবরণ উপলক্ষে আনন্দ শোভাযাত্রা

 

বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে আমনুরা হযরত বুলন্দ শাহ মহাবিদ্যালয় আনন্দ শোভাযাত্রার আয়োজন করেন। রমজান উপলক্ষে বর্ষবরণ অনুষ্ঠানকে সংক্ষিপ্ত আকারে পালন করা হয়। আনন্দ শোভাযাত্রা অনুষ্ঠানটি ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ জনাব মোঃ মনিরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। এতে অত্র মহাবিদ্যালয় সকল শিক্ষক কর্মচারী সহ ছাত্রছাত্রীরা অংশগ্রহণ করেন।

 

 

২৬ শে মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবস ২০২২ উদযাপন

২৬ শে মার্চ ৫২ তম স্বাধীনতা দিবস ও জাতীয় দিবস আজ। দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের পর অর্জিত হয়েছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা। এই স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আমনুরা হযরত বুলন্দ শাহ মহাবিদ্যালয় আলোচনা সভা, ক্রিয়া প্রতিযোগিতা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে যথাযথ মর্যাদায় পালন করেন। এতে অত্র বিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক কর্মচারী সহ সকল ছাত্র-ছাত্রী অংশগ্রহণ করে। দিবসটি অত্র মহাবিদ্যালয় এর ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ জনাব মোঃ মনিরুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে সম্পন্ন হয়।

Continue reading

১৭ মার্চ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম বার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উদযাপন

 

 

আজ ১৭ মার্চ, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০২তম জন্মবার্ষিকী ও শিশু দিবস ।সারা দেশের ন্যায় যথাযথ মর্যাদায় দিবসটি আমনুরা হযরত বুলন্দ শাহ মহাবিদ্যালয় আলোচনা ও দোয়া করে উদযাপন করেন। ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ জনাব মোঃ মনিরুল ইসলামের সভাপতিতে সকল শিক্ষক, কর্মচারীসহ ও ছাত্রছাত্রীদের উপস্থিতিতে সকল কর্মসূচি সম্পাদন করেন।

নোটিশ

এতদ্বারা আমনুরা হযরত বুলন্দ শাহ মহা বিদ্যালয়ের ২০২০ সালের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, বোর্ড কর্তৃক ফরম ফিলাপ ও সেন্টার ফি এর টাকা আগামী ২৬/০৮/২০২১ ইং তারিখ রোজ বৃহস্পতিবার সকাল 10:30 হইতে কলেজ অফিস কক্ষে ফেরত দেওয়া হবে। এই মর্মে সকল ছাত্রছাত্রীকে নিজ নিজ এডমিড কার্ড ও রেজিস্ট্রেশন কার্ড নিয়ে এসে টাকা ফেরত নিতে হবে। ছাত্র-ছাত্রী ছাড়া অন্য কারও হাতে টাকা দেওয়া হইবে না।

আদেশক্রমে
মোঃ মাইনুল হাসান
অধ্যক্ষ
আমনুরা হযরত বুলন্দ শাহ মহাবিদ্যালয়

অনলাইন ক্লাস সম্পর্কে

বিশ্বব্যাপী মহামারী করোনাভাইরাস এর প্রভাব বাংলাদেশে গত ৮ মার্চ ২০২০ প্রথম শনাক্ত হওয়ার পর মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দিকনির্দেশনায় সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়, পরিস্থিতি বিবেচনা করে ধাপে ধাপে এই বন্ধের মেয়াদ বাড়ানো হয়। তবে, শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার সাথে সম্পৃক্ত রাখার নিমিত্তে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের নির্দেশক্রমে বিভিন্ন পর্যায়ের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো অনলাইনে তাদের পাঠদান কার্যক্রম শুরু করে যা এখনও চলমান। এরই ধারাবাহিকতায় আমনুরা হযরত বুলন্দ শাহ মহাবিদ্যালয় গত মে ২০২০ ইং থেকে অনলাইন ক্লাস পরিচালনা করে আসছে। এই প্রতিষ্ঠান ক্লাসগুলো প্রচারিত হয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক এর “AMNURA HAZROR BULANDA SHAH COLLEGE “নামে গ্রুপে । কখনো লাইভে ক্লাশ নেওয়া হয় আবার কখনো ক্লাস ভিডিও করে আপলোড করা হয়।

ক্লাস রেকর্ড করার ক্ষেত্রে শিক্ষকদের পূর্ব অভিজ্ঞতা না থাকায় প্রথমদিকে কিছুটা সমস্যাবোধ করলেও ইতোমধ্যে সেটি তারা কাটিয়ে উঠেছেন। তবুও কিছু সমস্যার মুখোমুখি হতে হচ্ছে। যেমন, ক্লাসরুমে শিক্ষার্থীদের সাথে সরাসরি সংযোগ না ঘটা, অনলাইনে কনটেন্ট আপলোড করতে না পারা।  আরেকটি সমস্যা হলো- শিক্ষার্থীগণ ঠিকমতো ক্লাসগুলো দেখছে কিনা নিশ্চিত করা।

তারপরেও তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে প্রাথমিক দুর্বলতাগুলো কাটিয়ে বাংলাদেশের ই-লার্নিং কার্যক্রম ভবিষ্যতের ক্লাসরুমভিত্তিক শিক্ষা ব্যবস্থার পাশাপাশি কার্যকরভাবেই চালু থাকবে বলেই মনে করি।